বাঙালি তো বিদেশে আছে অনেক - তারা কাজ টাজ করে খুব, মজাও করে, পার্টি ও কিছু কম হয় না . কিন্তু দিনের শেষে খাবার থালা নিয়ে বসে একটু মিষ্টি না দেখলে অথবা রবিবার দুপুর এর ভোজে দই মিষ্টি একটু না পড়লে মাথা টা গরম হয় না এরকম তো মনে হয় কম ই আছে, তাই না??
গত বছর মাঝামাঝি, অনেকদিন দেশে যাওয়া হয় নি, প্রাণ টা কেমন খাই খাই করছে, নিঝুম দুপুরে একদিন আনন্দবাজার পড়তে গিয়ে জানতে পারলাম K C Das রসগোল্লা বিক্রি করবে Amazon এ. খবর টা বহুদিন পর কান এ যেন মধুবর্ষণ করলো।সেতো বোঝা গেল কিন্তু সেটা পাওয়া যায় কি প্রকারে? তা এই গুগলএর জমানায় সে এমন আর কি শক্ত কাজ ? খুঁজে পেতে K C Das এর একজন এর কন্টাক্ট পাওয়া গেল, তার নাম ধীমান দাস. মনে হয় তিনি দাসবংশের উত্তরপুরুষ হবেন (অনেক পুণ্য করেছেন এই বংশের লোক রসগোল্লার মত একটি দেবভোগ জিনিস আমাদের মত মরণশীল মানুষ এর মুখে তুলে দিয়ে!!). তো পাওয়া যখন গেল আর দেরী কেন? তখনি ইমেইল চলে গেল - আর ভাগ্য ভালো যে উত্তর আসতেও দেরী হলো না. জানা গেল খবর টা গুজব বা এপ্রিল ফুল এর জোক নয় সত্যি ই বটে !!
তাহলে আর পায় কে? আরও কিছু ইমেইল চালাচালি র পর এলো সেই ব্রাহ্ম মুহূর্ত - ওনাদের কাছ থেকে জানা গেল রসগোল্লা রা এই ধরণী তে (থুড়ি , ম্লেচ্ছ দেশ আমেরিকার নিউ জার্সি শহরে) পদার্পণ করেছেন। কিন্তু সেখান থেকে সরাসরি কেনা যাবে না - কিনতে হবে আবার আরেক মার্কিন সব পেয়েছির ওয়েবসাইট আমাজোন থেকে। যাই হোক এতটা এসে তো আর থামা যায় না তাই আমাজোন এর অর্ডার করে আরও কিছুদিন সবুর করে মেওয়া , থুড়ি রসগোল্লা পাওয়া গেল.
আর তারপর? টিন খোলা ইত্যাদি - খুব ডিটেল এ বর্ণনা করে আপনাদেরকষ্ট দিতে চাই না !! তবে বন্ধুরাও কিছু ভাগ পেয়েছিল বটে , একেবারে বঞ্চিত করি নি, পাপ হবে যে!!
পুনশ্চ : এখন আবার পাওয়া যাচ্ছে না - কি জানি কিছু পাপ করে ফেললাম কিনা!!
গত বছর মাঝামাঝি, অনেকদিন দেশে যাওয়া হয় নি, প্রাণ টা কেমন খাই খাই করছে, নিঝুম দুপুরে একদিন আনন্দবাজার পড়তে গিয়ে জানতে পারলাম K C Das রসগোল্লা বিক্রি করবে Amazon এ. খবর টা বহুদিন পর কান এ যেন মধুবর্ষণ করলো।সেতো বোঝা গেল কিন্তু সেটা পাওয়া যায় কি প্রকারে? তা এই গুগলএর জমানায় সে এমন আর কি শক্ত কাজ ? খুঁজে পেতে K C Das এর একজন এর কন্টাক্ট পাওয়া গেল, তার নাম ধীমান দাস. মনে হয় তিনি দাসবংশের উত্তরপুরুষ হবেন (অনেক পুণ্য করেছেন এই বংশের লোক রসগোল্লার মত একটি দেবভোগ জিনিস আমাদের মত মরণশীল মানুষ এর মুখে তুলে দিয়ে!!). তো পাওয়া যখন গেল আর দেরী কেন? তখনি ইমেইল চলে গেল - আর ভাগ্য ভালো যে উত্তর আসতেও দেরী হলো না. জানা গেল খবর টা গুজব বা এপ্রিল ফুল এর জোক নয় সত্যি ই বটে !!
তাহলে আর পায় কে? আরও কিছু ইমেইল চালাচালি র পর এলো সেই ব্রাহ্ম মুহূর্ত - ওনাদের কাছ থেকে জানা গেল রসগোল্লা রা এই ধরণী তে (থুড়ি , ম্লেচ্ছ দেশ আমেরিকার নিউ জার্সি শহরে) পদার্পণ করেছেন। কিন্তু সেখান থেকে সরাসরি কেনা যাবে না - কিনতে হবে আবার আরেক মার্কিন সব পেয়েছির ওয়েবসাইট আমাজোন থেকে। যাই হোক এতটা এসে তো আর থামা যায় না তাই আমাজোন এর অর্ডার করে আরও কিছুদিন সবুর করে মেওয়া , থুড়ি রসগোল্লা পাওয়া গেল.
আর তারপর? টিন খোলা ইত্যাদি - খুব ডিটেল এ বর্ণনা করে আপনাদেরকষ্ট দিতে চাই না !! তবে বন্ধুরাও কিছু ভাগ পেয়েছিল বটে , একেবারে বঞ্চিত করি নি, পাপ হবে যে!!
পুনশ্চ : এখন আবার পাওয়া যাচ্ছে না - কি জানি কিছু পাপ করে ফেললাম কিনা!!